Wednesday, November 15, 2017
চাঁদাবাজি বন্ধের দাবিতে চান্দিনায় সিএনজি চালকদের মানববন্ধন
জাকির হোসেন:
কুমিল্লার চান্দিনায় সিএনজি অটোরিক্সা চালকদের কাছ থেকে নিয়মনীতি তোয়াক্কা না করে টোকেন চাঁদাবাজি বন্ধের দাবীতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করে চালকরা। মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) সকালে চান্দিনা-বরুড়া সড়কের শ্রীমন্তপুর বাজার এলাকায় ওই বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করে তারা।
এসময় সিএনজি চালকরা অভিযোগ করে বলেন- প্রতিমাসে পুলিশের নামে ৩শ টাকার টোকেন, প্রতিদিন ১শ টাকা করে মাসে ৩হাজার নেয়। এছাড়া পৌরসভার টোকেন ২০টাকা, স্টেশন ইজারা হিসেবে চান্দিনা বাজারে ৪০ টাকা, বরকইট বাজারে ২০ টাকা এবং লতিফপুর বাজার ২০ দিতে হয়। এখন শ্রীমন্তপুর বাজারে এসেও ১৫ টাকা করে নতুন টোকেন করেন।
চালকরা তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, আমাদেরকে মহাসড়ক থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি রোডে এখন মাত্রাতিরিক্ত সিএনজি অটোরিক্সা। প্রতিদিন সিরিয়ালে থেকে ৫-৬টির বেশি টিপ পাওয়া যায় না। সিএনজি অটোরিক্সার মালিক জমা, গ্যাসের টাকার দিয়ে একজন চালক যা পায় তা দিয়ে ঠিকমত পরিবার চালানো কষ্ট হয়ে যায়। বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন তারা।
Tags
# চান্দিনা
About Unknown
Soratemplates is a blogger resources site is a provider of high quality blogger template with premium looking layout and robust design. The main mission of templatesyard is to provide the best quality blogger templates.
চান্দিনা
Labels:
চান্দিনা
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
প্রতিবাদ করার কেউ নেই।
ReplyDeleteপ্রতিবাদ করেও লাভ নেই। প্রশাষন নিজেই টাকা খায়। পুলিশ শুধু শুধু মানুষদের হয়রানি করে। রাজনৈতিক ব্যক্তিরা টুকেনের নামে যে হারে টাকা তুলছে তা বলার সাহস কারো নেই। এককালীন চাদা ৫০০০/ টাকা দিয়ে সমিতিতে সদস্য হতে হয় যদি কেউ কোন লাইনে সিএনজি চালাতে চায়। এই টাকা কোথায় যায় সেটা অসহায় গরিব সিএনজি ড্রাইভার জানতেও পারে না। তবে বুঝতে পারে। রাজনৈতিক দুর্বিত্তায়ন কি পরিমানে হয়েছে তা ভাষায় প্রকাশ করার মত না।
ক্ষমতা পরিবর্তনের আশায় থেকেও লাভ নেই,সরকার পরিবর্তন হবে না। যদিও হয়, পরবর্তিতে যারা আসবে বর্তমানের চেয়ে বেশি অত্যাচার, নিপীড়ন, শোষন করবে। এটাই আমাদের চরিত্র। এই চরিত্র কেউ শুধরাতে পারো নি, পারে না।
প্রতিবাদ করার কেউ নেই।
ReplyDeleteপ্রতিবাদ করেও লাভ নেই। প্রশাষন নিজেই টাকা খায়। পুলিশ শুধু শুধু মানুষদের হয়রানি করে। রাজনৈতিক ব্যক্তিরা টুকেনের নামে যে হারে টাকা তুলছে তা বলার সাহস কারো নেই। এককালীন চাদা ৫০০০/ টাকা দিয়ে সমিতিতে সদস্য হতে হয় যদি কেউ কোন লাইনে সিএনজি চালাতে চায়। এই টাকা কোথায় যায় সেটা অসহায় গরিব সিএনজি ড্রাইভার জানতেও পারে না। তবে বুঝতে পারে। রাজনৈতিক দুর্বিত্তায়ন কি পরিমানে হয়েছে তা ভাষায় প্রকাশ করার মত না।
ক্ষমতা পরিবর্তনের আশায় থেকেও লাভ নেই,সরকার পরিবর্তন হবে না। যদিও হয়, পরবর্তিতে যারা আসবে বর্তমানের চেয়ে বেশি অত্যাচার, নিপীড়ন, শোষন করবে। এটাই আমাদের চরিত্র। এই চরিত্র কেউ শুধরাতে পারো নি, পারে না।